Posts

Showing posts from May, 2021

উইন্ডোজ ১০ সেট আপ

  উইন্ডোজ ১০ সেট আপ(সংক্ষেপে)     প্রথমেই আপনার আপনার ফাইলগুলো ব্যাকআপ করে নিন (সি ড্রাইভের অন্তর্গত)। এবার Windows 10 DVD/USB প্রবেশ করান ও কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। Press any key to boot.. আসবে, যেকান একটি কী চাপুন। আপনার ভাষা + অন্যান্য সেটিং করে এগিয়ে যান। (যে ভাবে আছে সেভাবে রেখেই এগিয়ে যান)।   Install now  এ ক্লিক করুন।   I accept the license terms  এ টিক চিহ্ন দিয়ে  Next  করুন। আপনি যদি উইন্ডোজকে আপগ্রেড করতে চান তাহলে  Upgrade  এ ক্লি করুন। নতুন করে ইন্সটল করতে  Custom  এ ক্লিক করুন। আগের যদি পার্টিশান করা থাকে তাহলে সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ইন্সটল করুন অথবা আপনার পছন্দমত ড্রাইভে ইন্সটল করুন। পার্টিশান করা না থাকলে পার্টিশান করে নিয়ে ইন্সটল করুন। যে ড্রাইভে উই্ন্ডোজ ইন্সটল করবেন, ফরম্যাট করে নিবেন। এজন্য Format বাটনে ক্লিক করে ফরম্যাট করুন। উইন্ডোজ ১০ ইন্সটল কার্যক্রম শুরু…. ইন্সটল শেষে কম্পিউটার রিস্টার্ট  নিবে অটোমেটিক। রিস্টার্টের পর… কম্পিউটার আবার রিস্টার্ট নিবে… Use express settings  এ ক্লিক করে এগি...

স্ক্যানার কি

Image
  কোনো ছবি বা লেখা অবিকল ডিজিটাল ডাটায় বা কম্পিউটারে সংরক্ষণের জন্য স্ক্যানার ব্যবহার করা হয়। ডিজিটাল ক্যামেরা আসার পূর্বে ছাপা কোনো তথ্য কম্পিউটারে সংরক্ষণের এটি ছিল একমাত্র সমাধান। স্ক্যানারের কাজ হলোঃ ১.এর মাধ্যেমে ছবি রেখা লেখা ইত্যাদি হবুহু কম্পিউটারের মাধ্যেমে দেখা যায়। ২.সম্পাদন ও প্রিন্টারের কাজ করা যায়। ৩.এটি প্রফেশনাল প্রকাশনার কাজে ব্যাবহৃত হয়। ৪.এর সাহায্য একাধিক ছবির সমান্বয়ে ছবিতে নতুন মাত্রা যোগ এবং ইচ্ছা মত রঙ্গের বাবহার করা যায়।<৫.এটির সাহায্যে আলোকরশ্নি এবং আলোক সংবেদনশীল যন্ত্রের সাহ্যয্যে  ছবি লেখা ইতাদি পাঠ করা যায়। যেভাবে কাজ করে স্ক্যানার স্ক্যানারে ফটেকপি মেশিনের মত একটি কাঁচের উপর নির্দিষ্ট ছবি বা কাগজটিকে কাঁচের দিকে মুখ করে রেখে এর ঢাকনাটি দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। পরে নির্দিষ্ট বাটন বা কমান্ড দেওয়ার পর এর কাঁচের নিচে থাকা একটি আলো প্রক্ষেপনকারি বাল্ব পুরো কাগজটিকে আলোকিত করে যায়। অর্থাৎ এই আলো ফেলার মাধ্যমে এটি কাগজের তথ্য সমূহকে পড়ে ফেলে ও বৈদ্যুতিক তরঙ্গ হিসেবে মনিটরে প্রদর্শন করে। প্রথমবার একটি প্রাকদর্শন দেখায় এতে ব্যবহারকারী...

মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড- Microsoft Word

Image
    ওয়ার্ড প্রসেসিং ( Microsoft Word) Part 1: MS-Word:   Microsoft Word হল একটি  এ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যারের নাম।  আমেরিকার বিখ্যাত মাই ক্রোসফ্ট কর্পোরেশন কর্তৃক বাজারজাতকৃত Microsoft Word -কে সংক্ষেপে MS-Word বলে। তা Windows -এর অধীনে একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং প্যাকেজ প্রোগ্রাম। MS-Word দিয়ে লেখালেখির যাবতীয় কাজ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের Drawing -এর কাজ করা যায় ।  যে সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিটারে লেখা লেখির কাজ করা হয় তাকেই Microsoft Word  বলে। Microsoft Word  প্রোগ্রাম ওপেন করার নিয়ম   Start Menu তে কিক করে তারপরAll Programs-এ কিক করলে অনেকগুলো অপশনের নাম আসবে। অর্থাৎ কম্পিউটারের যে সব এ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যারগুলো দেওয়া আছে তা দেখাবে। এখান থেকে Microsoft Word এর উপর কিক করতে হবে তাহলে পর্দায় লেখার উপযোগি একটি সাদা পাতা প্রদর্শিত হবে। এছাড়া উইন্ডোজের উপরের অংশে ডান কোনায় শর্টকার্ট মেনু থেকে Word এর আইকনে ক্লিক করেও ওপেন করা যায়( যদি শর্টকার্ট বার বা মেনু ইনষ্টল করা থাকে)। এছাড়া কী বোর্ড শর্টকার্ট তৈরী করে নেয়া যায় এবং তা ব্যবহার করে দ্রুত ওপেন করা ...

স্পীকার বা ভলিউম

Image
  এই স্পীকারের চিহ্নটি হচ্ছে আমাদের কম্পিউটারের সাউন্ড সিষ্টেমের ভলিউম। এর উপর মাউসের পয়েন্টার নিয়ে বাম পাশের বোতাম একবার চাপলে বা একটা ক্লিক করলে তাৎক্ষণিক একটি চিত্র ভেসে উঠবে যা দিয়ে ভলিউম কম বা বেশী করা যায়। অর্থাৎ কম্পিউটারের সাউন্ড কম বেশী করা যায়।অবশ্য কম্পিউটারে সাউন্ড কার্ড লাগানো থাকলে সেখান থেকেও এই ভলিউম বাড়ানো বা কমানোর কাজ করা যাবে। চিত্রঃ ভলিউম সেটিংস চৌক এই ভলিউম বক্সটির নিচে ‘মুট’ নামের যে নির্দেশটি দেওয়া আছে এবং এর পাশে একটা ছোট্ট বক্স আছে; একে বল হয় ‘চেক বক্স’।ঐ বক্সে মাউসের ক্লিক করলে এটা একটা ‘ক্রস’ চিহ্নে রূপান্তরিত হবে। তখন আমাদের কম্পিউটার কোন শব্দ করবে না। অর্থাৎ কম্পিউটারের ভলিউম অকেজো হয়ে যাবে। ভলিউমকে আবার কাজের যোগ্য করতে হলে ঐ চেকবক্সে মাউসের ক্লিক করে ঐ ক্রস চিহ্ন উঠিয়ে দিতে হবে।

ঘড়ি আর তারিখ আইকন

Image
  কম্পিউটারে বিশ্বমানের ঘড়ি এবং ক্যালেন্ডার আছে। ওগুলো অবশ্য সয়ংক্রিয় ভাবে চলে।কম্পিউটার বন্ধ করে রাখলেও এর ভিতরকার ব্যাটারির শক্তি এই ঘড়ি ও ক্যালেন্ডার চালু রাখে।যে কারণে যখনই কম্পিউটার ওপেন করা হোক না কেন, তখনই এ’দুটো একটিভ বা চালু হয়ে বর্তমান সময় ও তারিখটি নিয়ে প্রদর্শিত হবে।ডেস্কটপে নির্দেশিত ঘড়ি ও তারিখের আইকনের উপর মাউসের পয়েন্টার নিয়ে গেলে বা রাখলেই বর্তমান সময় ও তারিখ দেখায়। অবশ্য কম্পিউটারে প্রদর্শিত সময় ও তারিখ সঠিক নাও থাকতে পারে। আর তা না থাকলে যেভাবে তা পাল্টানো যাবে এবার তার নিয়মটি দেখবো- এজন্য ধাপে ধাপে যে কাজগুলো করতে হবে- (১) প্রথমে তারিখ ও সময় আইকনের উপর মাউসের পয়েন্টার নিয়ে ডবল ক্লিক করতে হবে। ফলে ‘ডেট/টাইম প্রোপাটিস’ নামে একটি সংলাপ বক্স প্রদর্শিত হবে। (২) এই সংলাপ বক্সের ‘টাইটেল বারে’র নিচে রয়েছে ‘মেনুবার’। সেখানে ‘ডেট এন্ড টাইম’ এবং ‘টাইম জোন’ নামের দু’টো মেনু পাশাপাশি রয়েছে। এবার ‘ডেট এন্ড টাইম’ মেনুটি মাউসের সাহায্যে সিলেক্ট করতে হবে। (৩) প্রথমে মাসের নাম বদলানোর জন্য সংলাপ ঘরে যেখানে মাসের নাম দেখাচ্ছে সেখানে বা তার পাশের তীর চিহ্নে মাউসের সিঙ্গল ক্লিক করতে...

কপি, কাট এবং পেষ্ট

Image
  কপি, কাট এবং পেষ্ট করার পদ্ধতি আমরা এখন শিখবো কিভাবে একটি ফাইল বা ফোল্ডার কপি করে অন্য কোন ফোল্ডারে রাখা যায়। কিংবা একটি ফাইল বা ফোল্ডারকে অন্য ফোল্ডারে স্থানান্তর করা যায়।প্রথমেই আমরা এ কমান্ডগুলোর শাব্দিক অর্থসহ সংজ্ঞা বা ব্যাখ্যা জেনে নেব। এবং পরবর্তীতে কাজ করার পদ্ধতি বিস্তারিত ভাবে জানবো। কপিঃ   কপি শব্দটির অর্থ হচ্চে কোন কিছুর হুবহু সকল করা। অর্থাৎ কোন ফাইল, ফোল্ডার বা কোন তথ্য কিংবা ছবিকে হুবহু নকল করে অন্য কোথাও স্থানান্তর করা। কম্পিউটারেও সেক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম নয়। কোন ফাইল, ফোল্ডার বা কোন তথ্য কিংবা ছবিকে সিলেক্ট করে এই কমান্ড বা নির্দেশ দিলে কম্পিউটার ওগুলোকে তার অস্থায়ী স্মৃতিভান্ডারে সংরক্ষিত করে, আর এই কাজকে বলা হয় কপি করা। কাটঃ  কাট শব্দের অর্থ কেটে নেওয়া। অর্থাৎ কোন ফাইল, ফোল্ডার বা কোন তথ্য কিংবা ছবিকে কেটে নিয়ে অন্য কোথাও স্থানান্তর করা। কমান্ডটিও কপি কমান্ডের মতোই কোন ফাইল, ফোল্ডার বা কোন তথ্য কিংবা ছবিকে সিলেক্ট করে এই কমান্ড বা নির্দেশ দিলে কম্পিউটার ওগুলোকে কেটে নিয়ে তার অস্থায়ী স্মৃতিভান্ডারে সংরক্ষিত করে, আর এই কাজকে বলা হয় কাট করা। পেষ্টঃ ...

ফোল্ডার তৈরী করা

Image
  ফোল্ডার তৈরী করা ও ফোল্ডার এর নাম বদলানো কম্পিউটারের কাজ করে ফাইল রাখার জন্য ফোল্ডার তৈরীর প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। ফোল্ডার তৈরী করার অনেকগুলো পদ্ধতি রয়েছে। ফোল্ডার তৈরীর পদ্ধতি (১): প্রদর্শিত ‘উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার’ এর খোলা সংলাপ বক্সের মেনুবার থেকে ‘ফাইল’ নামের মেনুটি সিলেক্ট করলে ডান পাশে একটি ‘সাব সংলাপ মেনু’ ওপেন হবে। এর তালিকা থেকে নিউ সাব মেনুটি সিলেক্ট করলে আরও একটি সাব মেনু প্রদর্শিত হবে এখান থেকে ‘ফোল্ডার’ নামের সাব মেনুটি সিলেক্ট করলে সাথে সাথে ‘নিউ ফোল্ডার’ নামের একটি ফোল্ডার তৈরী হবে।এই ফোল্ডারের মধ্যে প্রয়োজনীয় ফাইল জমা রাখা যাবে। ফোল্ডার তৈরীর পদ্ধতি (২):  প্রদর্শিত ‘উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার’ এর খোলা সংলাপ বক্সের ডান পাশের অংশে মাউসের পয়েন্টার নিয়ে মাউসের ডান পাশের বোতাম চাপলে একটি কমান্ডের তালিকা আসবে।  এ থেকে ‘নিউ’ কমান্ডের উপর ক্লিক করলে আরও একটি সাব মেনু তালিকা ওপেন হবে এখান থেকে ‘ফোল্ডার’ নির্বাচন করলেই সাথে সাথে ‘নিউ ফোল্ডার’ নামে একটি ফোল্ডার তৈরী হয়ে যাবে।মাউসের সাহায্যে প্রয়োজনে উইন্ডোজের যে কোন স্থানে ফোল্ডার তৈরী করা যায়। ফোল্ডারের নাম বদলানোঃ কম্প...

উইন্ডোজ এর বিভিন্ন আইকন ওপেন করা বা খোলা

Image
  এতক্ষণ আমরা উইন্ডোজের বিভিন্ন আইকোনের সাথে পরিচিত হলাম। এবার আমরা পর্যায়ক্রমে এগুলো খুলে দেখবো এর ভিতরে ঠিক কি কি আছে। প্রথমেই দেখা যাক ষ্ট্যাট মেনু-এর মধ্যে কি আছে। এ কাজটি করার জন্য যা করণীয়- প্রথমে মাউসটা নাড়াচাড়া করে বা ড্রগ করে তার পয়েন্টার ষ্ট্যাট লেখার উপর নিয়ে বাম পাশের বোতাম একবার চাপলে বা সিঙ্গল ক্লিক করলে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমিকভাবে বিভিন্ন মেনু কমান্ড বা মেনু নির্দেশ সারিবদ্ধ ভাবে দেওয়া আছে। এগুলোর প্রতিটিই আমাদের কাজের জন্য প্রয়োজনীয়। তবে এরমধ্যে সবচেয়ে বেশী প্রয়োজনীয়গুলিই এখানে আলোচনা করবো। প্রোগ্রামস্ মেনুঃ   এই মেনু কমান্ডের ভেতরে রয়েছে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার। আর সেইসব প্রোগ্রাম সফটওয়্যার খুলতে বা ব্যবহার করে কাজ করতে এই মেনুর সাহায্য প্রয়োজন হয়। মাউসের পয়েন্টার মেনু কমান্ডের উপর নিয়ে সিঙ্গল ক্লিক করেলে এর অধীনের সব প্রোগ্রামস গুলো দেখা যাবে এবং এখান থেকে প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম সফটওয়্যারটি সিঙ্গল ক্লিক করে ওপেন করতে হবে। ডকুমেন্টস মেনুঃ   কম্পিউটারে যে সব কাজ করা হয়েছে তার মধ্য থেকে সাম্প্রতিক সময়ের ফাইলগুলো এই মেনুকমান্ডের অধীনে থাকে এবং এখঅন থেকে ত...

হার্ডডিস্ক থেকে ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেলার পদ্ধতি

Image
  কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক থেকে ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেলার পদ্ধতি     কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক থেকে ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেলার পূর্বে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যে কোন ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেলার আগে দেখতে হবে ফাইলটি সত্যিই অপ্রয়োজনীয় কিনা।  ফেলে দেওয়ার পর ফাইল উদ্ধার করা সম্ভব হলেও সেটা বেশ কষ্টসাধ্য। তাছাড়া সব ফাইল ফোল্ডার আবার উদ্ধার করা যায়ও না। সুতরাং কোন ফাইল বা ফোল্ডার ফেলে দেওয়ার আগে ভাল করে নিশ্চিত হতে হবে যে ফাইলটি অপ্রয়োজনীয় বা এর গুরুত্ব কতখানি। কোন ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেলতে হলে প্রথমে ফাইল বা নির্বাচন করতে হবে। তারপর মাউসের পয়েন্টার ফাইল বা ফোল্ডারের উপর নিয়ে মাউসের বামপাশের বোতাম একবার চাপ দিতে হবে অর্থাৎ সিঙ্গল ক্লিক করতে হবে।ফাইলটি সিলেক্ট হবে।  এবার কীর্বোড থেকে ‘ডিলেট কী’ চাপতে হবে। সাথে সাথে ফাইল বা ফোল্ডারটি রিসাইকেল বিন নামক ফোল্ডার আইকনে জমা হবে। এবার রিসাইকেল বিন পরিষ্কার করার জন্য মাউসের পয়েন্টার রিসাইকেল বিনের উপর নিয়ে বাম পাশের বোতাম একবার চেপে রিসাইকেল বিন সিলেক্ট করতে হবে।  তারপর মাউসের পয়েন্টার রিসাইকেল বিনের উপর রেখে মাউসের ডা...

ফাইল এবং ফোল্ডার

  ফাইল হলো কোন এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারের আওতায় বা মাধ্যমে আমাদের তৈরী করা তথ্যসম্বৃদ্ধ ডকুমেন্ট। আর ফোল্ডার হলো ফাইল রাখার ক্যাবিনেট বা খাম। এই ফোল্ডারের ভিতর যত ইচ্ছা ফাইল ও ফোল্ডার জমা রাখা যায়। কম্পিউটারে কাজ করতে গেলে এধরণের অসংখ্য ফোল্ডার আইকন দেখতে পাওয়া যাবে।কম্পিউটারের সবগুলো প্রোগ্রামের আইকন ডেস্কটপে থাকে না।এগুলো ষ্ট্যাট মেনুর অধীনে প্রোগ্রাম নামক মেনুর ভিতর থেকে ওপেন করতে হয়।  আবার কীবোর্ড শর্টকাট তৈরী করে নিয়েও ওপেন করা যায়।এই মেনুর অধীনে কম্পিউটারের যাবতীয় এ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামগুলো থাকে। আমাদের কম্পিউটারের খোলা জানালার একেবারে ডানদিকে উপরের কোণায় ‘অফিস শর্টকাট’ মেনু থাকে। এখান থেকে মাইক্রোসফট অফিসের অধীনের বিভিন্ন প্রোগ্রাম ওপেন করে কাজ করা যায়। একেবারে প্রথমে যে আইকনটি রয়েছে এটি ‘উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে’র আইকন। এই আইকনে মাধ্যমে এক্সপ্লোরার ওপেন করে আমাদের কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের মধ্যে কি কি ফাইল বা ফোল্ডার আছে সেগুলো দেখা যাবে। এর পাশের আইকনটি ‘মাইক্রোসফট ওয়ার্ড’ ডকুমেন্ট এর আইকন। এখান থেকে আমরা লেখা লেখি করার জন্য ডকুমেন্ট ফাইল ওপেন করে কাজ করতে পারি। এরপাশে আছে ‘...

ডেস্কটপ পরিচিতিঃ

Image
  ডেস্কটপ পরিচিতিঃ আমরা এখন কম্পিউটার ওপেন করার জন্য প্রস্তুত।এজন্য আমাদের যা করণীয় - (১) প্রথমেই ভাল করে দেখে নিতে হবে কম্পিউটারের সব ডিভাইসগুলোর বৈদ্যুতিক কেবলসহ কানেকশান কেবল ঠিকঠাক ভাবে লাগানো আছে কিনা। অর্থাৎ সিপিইউ এর সাথে মনিটর, কীবোর্ড, মাউস ইত্যাদি যন্ত্রগুলোর তার ঠিকমত লাগাতে হবে। (২) সিপিইউ ও মনিটরের বৈদ্যুতিক তার দু’টি ষ্ট্যাবিলাইজারের সকেটে স্থাপন করতে হবে এবং ষ্ট্যাবিলাইজারের বিদ্যুৎ কেবলে বিদ্যুৎ সংযোগ করতে হবে। তারপর সিপিইউ এর প্রধান সুইচ ও মনিটরের সুইচ ওপেন করতে হবে। এবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। কম্পিউটার তার নিজস্ব কায়দায় ভেতরের সিষ্টেম সফটওয়্যার বা ডস তার যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে থাকবে এবং এসময় মনিটরে বিভিন্ন ধরণের লেখা দেখা যাবে।  তারপর একসময় ডস কম্পিউটারের উইন্ডেজ চালু করে দেবে।এ সময় মনিটরের পর্দায় বা ডেস্কটপের পর্দায় বিভিন্ন ধরণের ছোট ছোট আইকন বা ছবি ভেসে উঠবে। এটাই উইন্ডোজের খোলা জানালা বা ডেস্কটপ।পূর্বেই বলা হয়েছে, উইন্ডোজ একটি ডস ভিত্তিক অপারেটিং সিষ্টেম। ডসকে মঞ্চ করে এটি কাজ করে। এটা আমাদের কস্পিউটারের ব্যবহারকে সহজ করে দিয়েছে।এটি আবিষ্কারক বি...

ষ্টোরেজ ডিভাইস(ফ্লপি ডিস্ক,হার্ড ডিস্ক,সিডি রম)

Image
  সাধারণত মেমোরি বলতে কম্পিউটার ব্যবহারকারীগণ র‌্যামকেই বুঝিয়ে থাকে। মেমোরি, ইনপুট, আউটপুট এবং ঈচট থাকলেই কম্পিউটার কাজ করতে পারে। তবে কম্পিউটারের প্রোগ্রাম ফাইল এবং উহার সাথে সংশ্লিষ্ট ডাটা যখন ব্যবহৃত না হয় তখন একটি জায়গায় ঐ প্রোগ্রাম ও ডাটা সংরক্ষণ করে রাখার প্রয়োজন হয়। যে সকল মাধ্যমে ঈচট প্রোগ্রাম ও ডাটা দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করে রাখতে পারে এবং প্রয়োজনে মেমোরিতে উত্তোলন করে কাজ করতে পারে তাদেরকে ষ্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়। ষ্টোরেজ ডিভাইস ও মেমোরির মধ্যে প্রধাণ তিনটি পার্থক্য হলোঃ ক) মেমোরি অপেক্ষা ষ্টোরেজ ডিভাইসের ধারণ ক্ষমতা অনেক বেশী। খ) কম্পিউটার বন্ধ করা হলে মেমোরির ডাটা মুছিয়া যায় কিন্তু ষ্টোরেজ ডিভাইসের ডাটা সংরক্ষিত থাকে। গ) মেমোরি অপেক্ষা ষ্টোরেজ ডিভাইস দামে সস্তা। বর্তমানে ম্যাগনেটিক ও অপটিক্যাল এ দুই উপায়ে ষ্টোরেজ ডিভাইসে ডাটা সংরক্ষণ করা হয়। কোন কোন সিষ্টেম ম্যাগনেটিক কোনটি অপটিক্যাল কোনটি আবার উভয় পদ্ধতির সমন্বয়ে ডাটা সংরক্ষণ করে। প্রধাণ প্রধাণ ম্যাগনেটিক ষ্টোরেজ ডিভাইস গুলি হলোঃ খ) ফ্লপি ডিস্ক বা ডিস্কেট  গ) হার্ড ডিস্ক ঘ) ম্যাগনেটিক টেপ  প্র...